ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য
আবেদনের যোগ্যতাঃ
১। আবেদনকারীকে অবশ্যই সরকারি মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ/দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী হতে হবে।
২। আবেদনকারীকে এসএসসি পরীক্ষায় (যেকোনো বোর্ড থেকে) ন্যূনতম ৪.০০ জিপিএধারী হতে হবে।
৩। আবেদনকারীর উচ্চতা ন্যূনতম ৫'৬" হতে হবে। (এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ ধারী আবেদনকারীদের উচ্চতা ৫'৫" পর্যন্ত শিথিলযোগ্য)
৪। আবেদনকারীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হতে হবে।
৫। আবেদনকারী কখনই ফৌজদারী আদালত কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত হতে পারবে না।
আবেদন প্রক্রিয়াঃ
প্রথমে এই লিংকে প্রবেশ করতে হবে। এরপর সঠিকভাবে নিম্নোক্ত ধাপ অনুসরণ করে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।
ধাপ ০১- ব্যক্তিগত তথ্য হিসেবে নিজের নাম (বাংলায় ও ইংরেজিতে), পিতার নাম (বাংলায় ও ইংরেজিতে), মাতার নাম (বাংলায় ও ইংরেজিতে), পিতা-মাতার পেশা ও জাতীয়তা, আবেদনকারীর জন্ম তারিখ, জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন নম্বর, ধর্ম ও জাতীয়তা সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করতে হবে।
ধাপ০২- একাডেমিক তথ্য হিসেবে শ্রেণি, শাখা, কলেজ আইডি ও শিক্ষাবর্ষ লিখতে হবে। এখানে উল্লেখ্য যে, কলেজ আইডিই প্রার্থীর আবেদন নং হিসেবে পরিগণিত হবে। পরবর্তীতে প্রবেশপত্র ডাউনলোড ও ফলাফল প্রাপ্তির জন্য কলেজ আইডি সঠিকভাবে লিখুন।
ধাপ ০৩- বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা, স্থানীয় অবিভাবকের তথ্য (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর ও ইমেইল অ্যাড্রেস লিখতে হবে।
ধাপ ০৪- এসএসসি/ও লেভেল পাসের পূর্ণ তথ্য প্রদান করতে হবে।
ধাপ ০৫- উচ্চতা, ওজন, বুকের মাপ, রক্তের গ্রুপ, দৃষ্টিশক্তি, শনাক্তকরণ চিহ্ন লিখতে হবে। বিশেষ কোন শারীরিক অক্ষমতা থাকলে তাও উল্লেখ করতে হবে। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে, উচ্চতা ও বুকের মাপ ইঞ্চি এককে এবং ওজন কেজি এককে লিখতে হবে।
ধাপ ০৬- বিশেষ পারদর্শিতা, অর্জিত পুরষ্কার, জীবনের লক্ষ্য ইত্যাদি তথ্য প্রদান করতে হবে।
ধাপ ০৭- ছবি, স্বাক্ষর, জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন এবং কলেজ আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি/ ভর্তির পেমেন্ট স্লিপের স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে। এক্ষেত্রে ফাইলের আকার সর্বোচ্চ ২০০ কিলোবাইট হওয়া বাঞ্চনীয়। ফাইল সাইজ ২০০ কিলোবাইটের বেশি হলে এখানে ক্লিক করে কমপ্রেস করে নিন। এবং ছবির আকার ৩০০x৩০০ পিক্সেল ও স্বাক্ষরের আকার ৩০০x৮০ পিক্সেল করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
নির্বাচন প্রক্রিয়াঃ
১। ফিজিক্যাল টেস্ট
আবেদনকারীর শারীরিক যোগ্যতা নিরূপণের জন্য একটি ফিজিক্যাল টেস্ট বা শারীরিক পরীক্ষা হবে। শারীরিক পরীক্ষায় পাসকৃত আবেদনকারীদের প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত মর্মে বিবেচনা করা হবে।
২। লিখিত পরীক্ষা
আবেদনকারীকে ১০০ নম্বরের একটি লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে, যেখানে প্রত্যেক শিক্ষার্থী ৬০ মিনিট সময় পাবে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক সমসাময়িক বিষয়াবলী, সামরিক বাহিনী, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও ইতিহাস, বিজ্ঞান ও গণিত বিষয়ে এই লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৩। মৌখিক পরীক্ষা
ব্যাটালিয়ন অ্যাডজুটেন্ট/ব্যাটালিয়ন কমান্ডার কর্তৃক চূড়ান্ত নির্বাচনের জন্য প্লাটুন কমান্ডার মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করবেন।
৪। ব্যাটালিয়ন অ্যাডজুটেন্ট/ব্যাটালিয়ন কমান্ডার কর্তৃক চূড়ান্ত নির্বাচন
ব্যাটালিয়ন অ্যাডজুটেন্ট/ব্যাটালিয়ন কমান্ডার আবেদনকারীদের সকল তথ্য যাচাই বাচাই করে, মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করে ও বিশেষ ক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হয়।